উজানটিয়া জেটিঘাট করিমদাদ মিয়ার ঘাট হিসাবে অধিক পরিচিতি। ১৯৯৫ সালে তৎক্ষালীন বিএনপি সরকারের যোগাযোগ মন্ত্রী সালাউদ্দিন আহমদ এলজিইডির মাধ্যমে ঘাটটি নির্মাণে সহযোগিতা করেন। পেকুয়ার উজানটিয়ার সাথে মাতারবাড়ি-মহেশখালীর যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য অন্যতমও ঘাটটি। উপকূলীয় এলাকার লোকজন লবণ ও মৎস্য পরিবহনের ঘাটটি ব্যবহার করে থাকে।
মহেশখালীর মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মগনামায় নির্মিতব্য সাবমেরিন ঘাঁটি ও করিয়ারদিয়ার কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও উপকূলীয় এলাকায় মৎস্য প্রজেক্টসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রেখে চলছে ঘাটটি।
সম্প্রতি মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ ও করিয়ারদিয়ার বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনেক মালামাল ও দেশী বিদেশী প্রকৌশলীরা পারাপারে এ ঘাঁট ব্যবহার করছেন। তাছাড়া করিয়ারদিয়া ও উজানটিয়ায় উৎপাদিত লবন ও মাছ এঘাট দিয়েই নদীপথে দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিবহন করা হয়। নিলাম ডাকের মাধ্যমে সরকার নিদৃষ্ট পরিমাণ রাজস্ব আদায় করে থাকে।
এ ঘাটটি এখন পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। এখানে বসে প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য প্রতিদিন বিকেলে কয়েকশ দর্শনাথী আসেন।
No comments:
Post a Comment